প্রকাশিত: ২১/০৯/২০১৫ ১২:০৬ অপরাহ্ণ , আপডেট: ২১/০৯/২০১৫ ১২:১১ অপরাহ্ণ
মানবিক বিপর্যয়ের দায় কার এবং উত্তরণের উপায় কি?

sikder_107729
সিরিয়ার গৃহযুদ্ধের ফলে প্রায় অর্ধকোটি উদ্বাস্তু ও শরণার্থীর আর্তনাদে এক মাস ধরে দুনিয়া কাঁপছে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর উদ্বাস্তু-শরণার্থীদের নিয়ে এত বড় মানবিক বিপর্যয় আর কখনো ঘটেনি। ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞের কারণে বাংলাদেশের এক কোটি মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে ভারতে আশ্রয় নিয়েছিল শরণার্থী হিসেবে। আজকে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইউরোপের দিকে ধাবিত শরণার্থীর যে সংখ্যা তার থেকে দ্বিগুণ সংখ্যক বিশাল আয়তনের শরণার্থীদের তখন ভারত একাই সামাল দিয়েছে। কোনো বিপর্যয় ঘটেনি। কারণ ভারত সরকার ও জনগণ সর্বাত্দক মনে, স্বতঃস্ফূর্তভাবে এই অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছিল। শরণার্থীদের মনে আশার সৃষ্টি হয়েছিল এই মর্মে যে, শরণার্থী ক্যাম্পের মানবেতর জীবনযাপন তাদের খুব বেশি দিন করতে হবে না। অল্প সময়ের মধ্যেই তারা পূর্ণ নিরাপত্তা ও শঙ্কামুক্ত অবস্থায় নিজ জন্মভূমিতে ফিরে যেতে পারবে এবং সেটি আগের থেকে আরও স্বাধীন ও নিরাপদ হবে। সিরিয়ার শরণার্থীদের বেলায় হয়েছে ঠিক এর উল্টোটি। চার বছর ধরে তারা তুরস্ক, লেবানন, জর্ডান এবং অন্যান্য দেশের শরণার্থী শিবিরে মানবেতর জীবনযাপন করছে। আর কতদিন এভাবে কাটাতে হবে বা আদৌ কোনো দিন তারা মাতৃভূমিতে ফেরত যেতে পারবে কিনা তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। বরং আরও অনিশ্চয়তা ও শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে এই কারণে যে, সম্প্রতি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বারাক ওমাবা ও তার সামরিক কমান্ডাররা বলেছেন, সিরিয়ার যুদ্ধ সহজে শেষ হওয়ার নয়, এটা দীর্ঘমেয়াদি হবে। বাস্তবতার সঙ্গেও এ কথার মিল পাওয়া যায়। এক বছর ধরে আমেরিকা ও তার মিত্ররা হাজারের ঊর্ধ্বে বিমান হামলা চালিয়ে আইএসকে তেমন কাবু করতে পারেনি। এমতাবস্থায় শরণার্থী শিবিরে মানবেতর পরিস্থিতি তো আছেই, তার ওপর পরবর্তী প্রজন্মের লেখাপড়া ও ভবিষ্যৎ সবকিছুর সামনে শুধুই অন্ধকার, আলোর কোনো নিশানা নেই। সুতরাং তারা মরণপণ সংকল্প নিয়ে পশ্চিম ইউরোপের উদ্দেশ্যে সাগরের নৌকায় ওঠছে, আর নয়তো মরিবাঁচি করে একই উদ্দেশ্যে হেঁটে, টিকিটবিহীন ট্রেনযাত্রী হয়ে হাঙ্গেরি, রোমানিয়া, মেসিডোনিয়ার সীমান্তে হাজির হচ্ছে। এভাবেই শুরু, যার করুণ পরিণতি শিশু আয়লানের মৃতদেহ সাগরপাড়ে উপুড় হয়ে পড়ে থাকার দৃশ্য। বিশ্ব মানবতার করুণ পরাজয়ের প্রতীক। প্রায় ৪০ লাখ শরণার্থী চার বছর ধরে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে থাকল! কিন্তু বিশ্বের মোড়ল ও মানবতাবাদীদের হুঁশ হলো না। তাদের হুঁশে আনতে কয়েক হাজার মানুষকে ভূমধ্যসাগরে ডুবে মরতে হলো। সাগরের বালুকাচরে মরে উপুড় হয়ে পড়ে থাকতে হলো অবুঝ-নিষ্পাপ শিশু আয়লানকে। পত্রিকায় দেখলাম শিশু আয়লানের বাবা আবদুল্লাহ কুর্দির এক কানাডা প্রবাসী বোন উড়ে এসেছেন ব্রাসেলসে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দফতরের দরজায় ধাক্কা দিয়ে বলেছেন, ‘হে ইউরোপবাসী, তোমরা হৃদয়কে উন্মোচিত কর, আমি আমার ভাইয়ের পরিবারের প্রতি সম্মান জানাতে এসেছি, তোমরা কাঁটাতারের বেড়া দিও না, দরজা খোল, তা না হলে এই বিপর্যয়ের অভিশাপ থেকে তোমরাও রেহাই পাবে না।’ আবদুল্লাহ কুর্দির বোন টিমা কুর্দি যথার্থ বলেছেন। এই বিপর্যয়ের দায় ইউরোপ-আমেরিকা কেউ এড়াতে পারে না। আজ কয়েক লাখ শরণার্থী নিয়ে ইউরোপ নয়-ছয় এবং এত অজুহাত দেখাচ্ছে কেন। সমগ্র ইউরোপের মোট জনসংখ্যা, তার প্রবৃদ্ধির ধারা এবং অর্থনৈতিক সক্ষমতার বিবেচনায় এই কয়েক লাখ হতভাগ্য মানুষের ভরণপোষণ ও পুনর্বাসন তাদের জন্য কোনো ব্যাপার নয়। কেন তারা কাঁটাতারের বেড়া দিচ্ছে, সেনাবাহিনী, পুলিশ লাগিয়ে সব দরজা বন্ধ করে দেওয়ার চেষ্টা করছে। আজকের এই বিপর্যয়ের দায় ইউরোপ কিছুতেই এড়াতে পারে না। সাম্রাজ্য বিস্তারে ইউরোপ চিরকালই ছিল অন্ধ ও বধির।

২. কয়েক শত বছর ঔপনিবেশিক শাসনের বেত্রাঘাতের সঙ্গে এশিয়া-আফ্রিকার সব সম্পদ তারা তুলে নিয়েছে। সেগুলো জাহাজে পুরে পাড়ি জমিয়েছে ভূমধ্যসাগর ও আটলান্টিকের ওপারে। লুণ্ঠিত সম্পদের বদৌলতে ইউরোপ আজ সবদিক থেকে সুপার উন্নত। এখন তাদের উপনিবেশ নেই। কিন্তু সাম্রাজ্যবাদী চক্রান্তের জালে আটকে সেই লুণ্ঠন প্রক্রিয়া এখনো তারা অব্যাহত রেখেছে, যা আরও প্রলম্বিত করতে চায়। শত শত বছর এই লুণ্ঠন না চালালে এশিয়া-আফ্রিকার দেশগুলো আজ উন্নত হতে পারত। এসব মানুষকে ভূমধ্যসাগর পাড়ি দেওয়ার মরণপণ লড়াইয়ে নামতে হতো না। সুতরাং আজকের ইউরোপীয় নেতাদের দায় আছে। কিন্তু তারা দায় কখনো স্বীকার করে না। মাঝে মাঝে মার্সি বা দয়া দেখাতে চায়। ইউরোপের দেশগুলোর হিমশিম অবস্থা দেখে আটলান্টিক আর প্রশান্ত মহাসাগরের ওপারে বসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র হয়তো নিজিকে কিছুটা নিরাপদ ভাবছে। কিন্তু বলা যায় না, এমন দিনও আসতে পারে, যখন এশিয়া-আফ্রিকার মানুষ আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসাগরের বাধা মানবে না, ঠিকই গিয়ে হাজির হবে মার্কিন উপকূলে। মানুষ মরবে কিন্তু থামবে না। কামান দেগে অগণিত মানুষ মারতে পারবে কিন্তু চিরদিন দাবিয়ে রাখতে পারবে না। অস্ত্রের জোরে হত্যা করা যায় কিন্তু মানুষকে জয় করা যায় না। ৯/১১-এর পাল্টা হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের আফগানিস্তান দখল, তালেবান সরকার উৎখাত এবং লাদেন ও মোল্লা ওমরদের ধাওয়া করার পেছনে না হয় একটা যুক্তি খুঁজে পাওয়া যায়। কিন্তু ইরাকের সাদ্দাম হোসেন, যিনি আরব বিশ্বের একমাত্র ধর্মনিরপেক্ষ, আধুনিক ও প্রগতিশীল শাসক, ধর্মান্ধ উগ্রবাদী জঙ্গিসন্ত্রাসের ঘোর বিরোধী, সেই ইরাক দখল, আর সাদ্দামকে চিরবিদায় করা কেন? সাদ্দাম হোসেনের চেয়ে আরও বড় একনায়ক শাসকদের সঙ্গে আমেরিকা দীর্ঘদিন ধরে মহাআনন্দে ঘরসংসার করছে। সাদ্দাম হোসেন ক্ষমতায় থাকলে আজ ইরাক-সিরিয়ায় আইএস সৃষ্টি হতে পারত না। ধ্বংসপ্রাপ্ত রাষ্ট্র ব্যবস্থার শূন্যতার সুযোগে প্রথমে আল-কায়েদা এবং পরে আইএস জায়গা করে নেয় ইরাকে। দ্বিতীয়ত, সিরিয়ার আসাদকে ভায়োলেন্সের মাধ্যমে উৎখাতের প্রচেষ্টায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও সৌদি আরব যদি সরাসরি সমর্থন না দিত, তাহলে সিরিয়ার সেনাবাহিনীর যে সক্ষমতা ছিল তাতে আইএস আল-কায়েদা সিরিয়ার ভূখণ্ডে সুবিধা করতে পারত না। ২০১১ সালের মার্চ মাসে আরব বসন্তের ধারাবাহিকতায় বিদ্রোহ শুরু হয় আসাদের বিরুদ্ধে। প্রথমদিকে সিরিয়ার বিদ্রোহীদের দাবি ও স্লোগানের ভিতরে যথার্থতা ছিল। সিরিয়ায় গণতন্ত্র নেই, মত প্রকাশের স্বাধীনতা নেই, বৈষম্য আছে এবং পারিবারিক স্বৈরতন্ত্র দেশ চালাচ্ছে। এ কথা তো গালফের অন্যান্য রাষ্ট্রের বেলায়ও সত্য। কিন্তু রক্তারক্তির মাধ্যমে শুধু বাশার আল আসাদ ক্ষমতাচ্যুত হলেই কি সবকিছু ফিরে আসবে। আফগানিস্তান, ইরাক, মিসর, লিবিয়ার উদাহরণ এ যুক্তি সমর্থন করে না। সুতরাং আলোচ্য হিউমেন ট্র্যাজেডির জন্য সরাসরি দায় এসে যায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওপর। দুই দেশের ভঙ্গুর রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সুযোগে প্রথমে ইরাক এবং পরে সিরিয়ার বিরাট ভূখণ্ড আইএস তাদের দখলে নিয়ে তথাকথিত ইসলামিক স্টেটের ঘোষণা দেয়। বেশ কয়েকটা তেলের খনি এখন আইএসের নিয়ন্ত্রণে। চোরাপথে ও পন্থায় তেল বিক্রি করে বিপুল ডলার আসছে আইএস ভাণ্ডারে। শরণার্থীদের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ হলো সিরিয়ার উত্তর অঞ্চলের কুর্দি উপজাতির মানুষ। এই সম্প্রদায়ের মানুষের ওপর আইএস যোদ্ধাদের বর্বরতা সব সীমা লঙ্ঘন করেছে। কুর্দি উপজাতির ইয়াজিদি সম্প্রদায়ের শত শত মেয়ে শিশু ও নারীদের যৌনদাসী হিসেবে নিলামে বিক্রি করছে এই বর্বর আইএস বাহিনীর যোদ্ধারা। ছবিসহ এর বিস্তারিত বিবরণ পত্রিকায় এসেছে। এত বড় মানবিক বিপর্যয়ের সমাধানের পথ আজ বিশ্বের মোড়ল-মুরবি্বরা বের করতে পারছে না। সুতরাং আজ প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কী হবে? ইরাক, সিরিয়ার নিরীহ মানুষ প্রকৃতির বিরূপতা ও নিজেদের অপরাধে নয়, ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ের মাঝখানে পড়ে কি সাগরে ডুবে মরবে? বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করছি আরব লীগ, ওআইসি (অরগানাইজেশন ফর ইসলামিক কনফারেন্স) নীরব, নিশ্চুপ ও নিথর। এই সংস্থা দুটির প্রতিনিধিরা সামগ্রিক বৃহত্তর দৃষ্টিভঙ্গি নয়, তারা নিজ নিজ দেশের পক্ষ নিয়ে বসে আছে। কেউ এক তিলও ছাড়তে নারাজ। জাতিসংঘকেও অসহায় মনে হয়।

৩. পরিস্থিতি যা দাঁড়িয়েছে তাতে প্রেসিডেন্ট আসাদের সশস্ত্র বাহিনী আর কোনো দিন সমগ্র সিরিয়ার পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নিতে পারবে না। ত্রিপক্ষীয় লড়াইয়ে আমেরিকা-সৌদি আরবের সমর্থিত সশস্ত্র গ্রুপকে উপেক্ষা করে আইএস সিরিয়ার পূর্ণ ক্ষমতা দখল করবে সেটাও সুদূরপরাহত। কারণ সৌদি আরব ও আমেরিকা সেটা কিছুতেই হতে দেবে না। ঠিক একইভাবে আইএসকে পাশ কাটিয়ে আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করে গদি দখল করা আমেরিকা সমর্থিত গ্রুপের পক্ষে সম্ভব নয়। আর এখানে রাশিয়ার অবস্থান আসাদের পক্ষে। সুতরাং পরস্পর বিপরীতমুখী তিন পক্ষের কোনো পক্ষই একচ্ছত্র জয়লাভ করে এককভাবে শান্তি ফিরিয়ে আনতে পারবে এমন সম্ভাবনা এখন আর নেই। এই ত্রিশঙ্কু অবস্থার পরিণতি বড় ভয়াবহ। আরও উদ্বাস্তু, আরও শরণার্থী, আরও বড় সংকট। আর রক্তপাতেরও কোনো শেষ থাকবে না। শুধু ইরাক, সিরিয়া বা লিবিয়ায় নয়, বিশ্বব্যাপী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি আইএস, আল-কায়েদা এবং বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে থাকা এদের অনুসারী বা সহযোগী জঙ্গি সংগঠনগুলো। শুধু যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি তা নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশের জঙ্গিরা আইএস, আল-কায়েদার অপকর্মে উৎসাহিত ও অনুপ্রাণিত হচ্ছে। কিন্তু এটা নিশ্চিত যে, বর্তমান বিশ্বের রাজনৈতিক, সামরিক শক্তির যে সমীকরণ ও দৃষ্টিভঙ্গি তাতে এই আইএস-আল কায়েদা বা তাদের দোসরদের খেলাফতের স্বপ্ন কোনো দিন পূরণ হবে না। কিন্তু এত রক্তারক্তি, এত বড় মানবিক বিপর্যয় আর কতদিন ধরণী সহ্য করতে পারবে। অনেক হয়েছে, এখন এদের বিরুদ্ধে সর্বাত্দক ব্যবস্থা নিতে হবে। আমেরিকার শুভবুদ্ধির উদয় হোক, রাজনৈতিক ও করপোরেট স্বার্থকে আপাতত বাদ দিয়ে এই জঙ্গি-সন্ত্রাসকে পরাজিত করার মিশনকে তারা অগ্রাধিকার দিক। ইউরোপসহ বিশ্বের সব দেশের পক্ষ থেকে এই ইস্যুতে আমেরিকার ওপর চাপ সৃষ্টি করা উচিত। এই জঙ্গি আইএস গোষ্ঠী বিশ্বের গণতন্ত্র ও সেক্যুলার আদর্শের জন্য চরম হুমকিস্বরূপ, কমন শত্রু। এই কমন শত্রুর বিরুদ্ধে বিশ্ব শক্তিগুলো যদি একমত না হতে পারে, তাহলে মানবতা রক্ষার শেষ সম্বল বা অস্ত্র জাতিসংঘ সনদের সপ্তম অধ্যায়ের ক্ষমতা ইরাক ও সিরিয়ায় বিশ্ব সংস্থাকে প্রয়োগ করতে হবে। সপ্তম অধ্যায় অনুসারে জাতিসংঘের ফোর্সকে দায়িত্ব দিলে অবাধ্য পক্ষের বিরুদ্ধে তারা প্রয়োজন মতো যথাযথ শক্তি প্রয়োগ করতে পারবে। সব পক্ষের অস্ত্র সমর্পণ এবং তারপর আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের তত্ত্বাবধানে নির্বাচন সম্পন্ন করে প্রকৃত জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার ম্যান্ডেট দিয়ে জাতিসংঘের ফোর্স মোতায়েন করতে হবে ইরাক ও সিরিয়ায়।
লেখক : কলামিস্ট ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

পাঠকের মতামত

  • বৌদ্ধ তারুণ্য সংগঠন- সম্যক এর ১৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
  • টেকনাফে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
  • টেকনাফে পুলিশের অভিযানে ১৫ বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার
  • কর্মক্ষেত্রে অনন্য কক্সবাজারের একমাত্র নারী ইউএনও নীলুফা ইয়াসমিন
  • টেকনাফে অর্ধডজন মামলার আসামি ডাকাত আবুল খায়েরসহ গ্রেপ্তার-২
  • ১৫ ঘন্টা পর ট্রলারসহ ৫৬ জেলেকে ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের নৌবাহিনী
  • চকরিয়ায় থানার সামনে সাংবাদিকের উপর হামলা
  • রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি হত্যা মামলার ৪ আসামী গ্রেফতার
  • বাংলাদেশ বৌদ্ধ যুব পরিষদ-ট্রাষ্ট পরিচালনা কমিটি গঠিত
  • উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ট্রান্সফর্মার চুরি করতে গিয়ে একজনের মৃত্যু
  • রামদা'য়ে শাণ দেওয়া চবি ছাত্রলীগের সেই দুই কর্মী এখন সহ-সভাপতি

    রামদা’য়ে শাণ দেওয়া চবি ছাত্রলীগের সেই দুই কর্মী এখন সহ-সভাপতি

    চট্টগ্রাম প্রতিনিধিঃ সময়টা ২০১৫ সালের ২ নভেম্বর। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) তখন মুখরিত ছিলো ভর্তিচ্ছু পরীক্ষার্থীদের ...

    ‘তারেক রহমান দুর্নীতিতে অনার্স, মানি লন্ডারিংয়ে মাস্টার্স করেছে‘

    বার্তা পরিবেশকঃ বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ‘দুর্নীতিতে অনার্স’ আর ‘অর্থপাচারে মাস্টার্স’ করেছেন বলে মন্তব্য ...